প্রশ্ন: ৪৬১ : সাদকাতুল ফিতর কী, কার উপর ওয়াজিব

 নাজাতের মাস আজ মাহে রমজানের আজ ২৮ তম দিন। দেখতে দেখতে আমরা রোজার একেবারে শেষ দিকে চলে এসেছি। আজকের পরেই বলতে হবে আল বিদা মাহে রমজান।

ইসলামে সদকায়ে ফিতরের গুরুত্ব অপরিসীম। মহান আল্লাহ পাক কোরআন মজিদে একাধিকবার তার নির্দেশিত পথে বান্দাকে ব্যয় করতে বলেছেন। এতে তার পক্ষ থেকে উত্তম প্রতিদানের কথা বলা হয়েছে।

ঈদ উল ফিতরের দিন সদকায়ে ফিতর আদায় করার ব্যাপারে প্রিয়নবী হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অসংখ্য হাদিস রয়েছে। তিনি বিধান অনুযায়ী ঈমানদারদের সদকায়ে ফিতর আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন।

এক হাদিসে আছে, মহানবী (সা.) এক ব্যক্তিকে নির্দেশ দিলেন যেন মক্কার অলিগলিতে এ ঘোষণা দেয় ‘সদকাই ফিতর ওয়াজিব’। (তিরমিজি ২য় খণ্ড ১৫১ পৃষ্ঠা)।

ইসলামে সদকায়ে ফিতরের অনেক ফজিলত রয়েছে। সদকায়ে ফিতর রাসূলুল্লাহ (সা.) এর পছন্দনীয় আমলের মধ্যে একটি। সদকায়ে ফিতরের মাধ্যমে একমাস সিয়াম সাধণা মাহে রমজানের রোজা আল্লাহর দরবারে কবুল হয়।

হাদিসে আছে হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, হুজুরে আনোয়ার (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘‘যতক্ষণ পর্যন্ত সদকায়ে ফিতর আদায় করা হয় না, ততক্ষণ পর্যন্ত বান্দার রোজা জমিন ও আসমানের মাঝখানে ঝুলন্ত থাকে।’’(কানযুল উম্মাল, ৮ম খণ্ড)।

আরেক হাদিসে আছে, হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘‘রাসূলে আকরাম (সা.) সদকায়ে ফিতর নির্ধারণ করেছেন, যাতে অনর্থক কথাবার্তা থেকে রোজাগুলোর পবিত্রতা অর্জিত হয়, অনুরূপভাবে মিসকিনদের খাবারের ব্যবস্থা হয়ে যায়।’’ (সুনানে আবু দাউদ, ২য় খণ্ড)।

সদকাতুল ফিতর কী, কার উপর?

ইসলামী বিধান অনুযায়ী সদকায়ে ফিতর ওয়াজিব (ফরজের কাছাকাছি)। মৌলিক চাহিদার অতিরিক্ত নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে এক সা পরিমাণ যব, খেজুর, পনির কিংবা কিসমিস কিংবা এর সমপরিমাণ টাকা আদায় করতে হবে। সদকায়ে ফিতর আদায় করা না হলে বড় গুনাহগার হবেন।

সদকায়ে ফিতর আদায়ের পরিমাণ উল্লেখ করে এ সম্পর্কে অসংখ্য হাদিস রয়েছে।

হযরত ইবনে ‍উমর (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, প্রত্যেক গোলাম, আযাদ, পুরুষ-নারী, প্রাপ্ত বয়স্ক, অপ্রাপ্ত বয়স্ক মুসলিমের উপর রাসূলুল্লাহ (সা.) সদকাতুল ফিতর হিসেবে খেজুর হোক যব হোক এক সা পরিমাণ আদায় করা ফরজ করেছেন। লোকজনদের ঈদের সালাতে বের হওয়ার আগেই তা আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন। (সহিহ বুখারী)।

রাসূলের যুগে সাহাবিগণও এ পরিমাণ সদকায়ে ফিতর আদায় করেছেন।

এ প্রসঙ্গে হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে তিনি বলেন, আমরা এক সা পরিমাণ খাদ্য, এক সা পরিমাণ যব অথবা এক সা পরিমাণ খেজুর অথবা এক সা পরিমাণ পনির, অথবা এক সা পরিমাণ কিসমিস দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করতাম। (সহিহ বুখারী)।

ফিতরা জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৬৫ টাকা, চাইলে বেশি দেওয়া যাবেঃ

গম কিংবা আটার বাজারমূল্য হিসাব করে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এবার ফিতরার পরিমাণ নির্ধারণ করেছে জনপ্রতি কমপক্ষে ৬৫ টাকা। তবে চাইলে যে কেউ এর বেশি দিতে পারবেন (খেজুর কিংবা কিসমিদের দাম দিতে পারবেন)।

১ কেজি ৬৫০ গ্রাম গম বা আটা অথবা খেঁজুর, কিসমিস, পনির বা যবের মধ্যে যে কোনো একটি পণ্যের ৩ কেজি ৩০০ গ্রামের বাজার মূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়। এই হিসাবে এবার সর্বনিম্ন ৬৫ টাকা থেকে ১ হাজার ৬৫০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সদকায়ে ফিতর কখন আদায় করবেনঃ

ইসলামী শরীয়তের বিধান অনুযায়ী- ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফিতরা আদায় করা ওয়াজিব। নাবালক ছেলেমেয়ের পক্ষ থেকে বাবাকে ফিতরা আদায় করতে হয়।

প্রসিদ্ধ ফতোয়াগ্রন্থ ‘ফতোয়া আলমগীরী’ এর প্রথম খণ্ডে উল্লেখ আছে, মৌলিক চাহিদার অতিরিক্ত নিসাব পরিমাণ (সাড়ে সাতভরি স্বর্ণ কিংবা সাড়ে ৫২ ভরি রূপা) সম্পদের অধিকারি প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর উপর সদকায়ে ফিতর ওয়াজিব।

এতে আরো বলা হয়েছে, সদকায়ে ফিতর আদায়ের উত্তম সময় হচ্ছে ঈদের দিন সুবহে সাদিকের পর থেকে ঈদের নামাজ আদায় করার পূর্ব পর্যন্ত। যদি চাঁদ রাত কিংবা রমজানের কোনো একদিন বরং রমজানের আগেও যদি কেউ আদায় করে থাকে তাহলে তার ফিতরা আদায় হয়ে যাবে।

সদকায়ে ফিতর তাকে দিতে হবে যে জাকাতের উপযোগী। যাকে জাকাত দেওয়া যায় না তাকে ফিতরাও দেওয়া যায় না। (ফতোয়া আলমগীরী, ১ম খণ্ড, ১৯৪ পৃষ্ঠা)।

সদকায়ে ফিতর ‘রাসূলুল্লাহ (সা.) এর বংশধররা কখনো নিতে পারেন না। অর্থাৎ তাদের সদকায়ে ফিতর দেওয়া যাবে না। (ফতোয়া আলমগীরী)।

ঈদ উল ফিতরের আগেই ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের উচিত সদকায়ে ফিতর আদায় করা। আল্লাহ আমাদের আল্লাহর নির্দেশিত পথে সদকায়ে ফিতর আদায় করার তওফিক দিন। আমীন।


মূল লিংক

প্রশ্ন: ৪৬০: সুদের বিরুদ্ধে কোরআনের আয়াত ও হাদীস ।

 আসুন সুদ থেকে বিরত থাকি


সুদ একটি হারাম এবং চরম ঘৃণিত কাজ। যা কোরআন-হাদীস দ্বারা প্রমাণিত।আসুন সুদ ভিত্তিক ব্যাংক-বীমা, সমিতি ও লেনদেন থেকে বিরত থাকি।

সুদের বিরুদ্ধে কোরআনের অবস্থান/আয়াতঃ

যারা সুদ খায় তাদের অবস্থা হয় ঠিক সেই লোকটির মতো যাকে শয়তানস্পর্শ করে পাগল করে দিয়েছে৷ তাদের এই অবস্থায় উপনীত হবার কারণ হচ্ছেএই যেতারা বলেঃ “ ব্যবসা তো সুদেরই মতো ” অথচ আল্লাহ ব্যবসাকে হালালকরে দিয়েছেন এবং সুদকে করেছেন হারাম  কাজেই যে ব্যক্তির কাছে তাররবের পক্ষ থেকে এই নসীহত পৌছে যায় এবং ভবিষ্যতে সুদখোরী থেকে সেবিরত হয়সে ক্ষেত্রে যা কিছু সে খেয়েছে তাতো খেয়ে ফেলেছেই এবং ব্যাপারটি আল্লাহর কাছে সোপর্দ হয়ে গেছে  আর এই নির্দেশের পরও যে ব্যক্তিআবার এই কাজ করে , সে জাহান্নামের অধিবাসী  সেখানে সে থাকবে চিরকাল(আল বাকারাহ,আয়াতঃ২৭৫)

আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দানকে বর্ধিত  বিকশিত করেন  আরআল্লাহ অকৃতজ্ঞ দুষ্কৃতকারীকে পছন্দ করেন না (আল বাকারাহ,আয়াতঃ২৭৬)

হে ঈমানদারগণ ! আল্লাহকে ভয় করো এবং লোকদের কাছে তোমাদের যেসুদ বাকি রয়ে গেছে তা ছেড়ে দাও , যদি যথার্থই তোমরা ঈমান এনে থাকো(আল বাকারাহ,আয়াতঃ২৭৮)

কিন্তু যদি তোমরা এমনটি না করো তাহলে জেনে রাখোএটা আল্লাহ  তাঁররসূলের পক্ষ থেকে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা  এখনো তাওবা করে নাও (এবং সুদ ছেড়ে দাও ) তাহলে তোমরা আসল মূলধনের অধিকারী হবে  তোমরাজুলুম করবে না এবং তোমাদের ওপর জুলুম করাও হবে না (আলবাকারাহ,আয়াতঃ২৭৯)

হে ঈমানদারগণ ! চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খাওয়া বন্ধ করো এবং আল্লাহকে ভয়করোআশা করা যায় তোমরা সফলকাম হবে (আলে ইমরান,আয়াতঃ ১৩০)

সুদ গ্রহণ করার জন্য যা গ্রহণ করতে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল এবংঅন্যায়ভাবে লোকদের ধন-সম্পদ গ্রাস করার জন্যআমি এমন অনেক পাক-পবিত্র জিনিস তাদের জন্য হারাম করে দিয়েছিযা পূর্বে তাদের জন্য হালালছিল৷ আর তাদের মধ্য থেকে যারা কাফের তাদের জন্য কঠিন যন্ত্রণাদায়ক শাস্তিতৈরী করে রেখেছি৷ (আন নেসা,আয়াতঃ ১৬১)

যে সূদ তোমরা দিয়ে থাকোযাতে মানুষের সম্পদের সাথে মিশে তা বেড়েযায়আল্লাহর কাছে তা বাড়ে না   আর যে যাকাত তোমরা আল্লাহর সন্তুষ্টিঅর্জনের উদ্দেশ্যে দিয়ে থাকোতা প্রদানকারী আসলে নিজের সম্পদ বৃদ্ধিকরে৷(আর রূম,আয়াতঃ ৩৯)

সুদের বিরুদ্ধে হাদীসঃ

হযরত মূসা ইবনে ইসমাঈল (রঃ)......সামুরা ইবনে জুনদুব (রাঃ)থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, আজ রাতে আমি স্বপ্ন দেখেছি যে, দু’ব্যক্তি আমার নিকট এসে আমাকে এক পবিত্র ভূমিতে নিয়ে গেল। আমরা চলতে চলতে এক রক্তের নদীর কাছে পৌছলাম। নদীর মাঝখানে এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে আছে এবং আরেক ব্যক্তি নদীর তীরে, তার সামনে পাথর পড়ে রয়েছে। নদীর মাঝখানের লোকটি যখন বের হয়ে আসতে চায়, তখন তীরের লোকটি তার মুখে পাথর খন্ড নিক্ষেপ করে তাকে স্বস্থানে ফিরিয়ে দিচ্ছে। এভাবে সে যতবার বেরিয়ে আসতে চায়,ততবারই তার মুখে পাথর নিক্ষেপ করছে আর সে স্বস্থানে ফিরে যাচ্ছে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, এ কে? সে বলল, যাকে আপনি রক্তের নদীতে দেখছেন, সে হল সূদখোর। (বুখারীঃঅধ্যায়ঃ ক্রয়-বিক্রয়ঃ ১৯৫৫)

হযরত  আবু হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, তোমরা সাতটি ধ্বংসকারী জিনিস থেকে বিরত থাক। জিজ্ঞেস করা হল,হে আল্লাহর রাসূল (সাঃ), সে গুলো কি কি? তিনি বললেন, আল্লাহর সাথে শরীক করা, যাদু টোনা করা, আল্লাহ নিষিদ্ধ করেছেন এমন প্রাণীকে অকারণে হত্যা করা, এতীমের মাল আত্মসাত করা,সুদ খাওয়া,জিহাদের ময়দান থেকে পালিয়ে যাওয়া এবং সতী সাধ্বী নিষ্কলুষ মুমিন মহিলার উপর ব্যভিচারের মিথ্যা অপবাদ আরোপ করা। (মুসলিম, কিতাবুল ইমানঃ১৭০)

হযরত  আহমদ ইবনে ইউনুস(রঃ).....আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ)থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) সূদখোর, সূদ দাতা,এর সাক্ষী এবং সুদের হিসাব/দলীল লেখক—সকল কে অভিশাপ দিয়েছেন। আর তিনি এদের সবাই কে সমান অপরাধী বলেছেন।(আবু দাউদ,অধ্যায়ঃ ক্রয়-বিক্রয়ঃ ৩৩০০)

হযরত  আব্দুল্লাহ ইবনে সাঈদ (রঃ).....আবু হুরাইরাহ (রাঃ)থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, সুদের সত্তরটি স্তর রয়েছে। সবচেয়ে নিম্নটি হল-নিজ মায়ের সাথে ব্যভিচার করা (ইবনে মাজাহ,অধ্যায়ঃ ব্যবসাঃসুদঃ ২২৭৪)

হযরত  আবু হুরাইরাহ (রাঃ)থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, মিরাজের রাতে আমি এমন এক গোত্রের পাশ দিয়ে গমন করি,যাদের পেট ছিল ঘরের মত বড়, যার মধ্যে বিভিন্ন রকম সাপ বাহির থেকে দেখা যাচ্ছিল। আমি জিবরাঈলকে জিজ্ঞাসা করলাম, এরা কারা? তিনি বললেন, এরা হল সুদখোর।(ইবনে মাজাহ,অধ্যায়ঃ ব্যবসাঃসুদঃ ২২৭৩)

হযরত  আব্বাস ইবনে জাফর(রঃ).....ইবনে মাসউদ (রাঃ) সুত্রে রাসূল (সাঃ)থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, যে বেশী সুদ খাবে, পরিনামে তার সম্পদ কম হয়ে যাবে। (ইবনে মাজাহ,অধ্যায়ঃ ব্যবসাঃসুদঃ ২২৭৯)

হযরত  আব্দুল্লাহ ইবনে হানযালাহ(রাঃ)থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, জেনেশুনে এক দিরহাম পরিমান সুদ খাওয়া আল্লাহর নিকট ছত্রিশ বার ব্যভিচারের চাইতেও অধিক গুনাহের কাজ। (মুসনাদে আহমদঃ১০৩৩)

Terms of Service For App Muslim Association Italy

 Terms of Service For App Muslim Association Italy, App Package Name  "haifzur.italy.dars" . 


We have no terms and conditions for this app. This app is free and feel free to use the app. 


Regards, 

Noor Hossain.     

Privacy Policy for Package : "haifzur.italy.dars", Main - Muslim Association in North Italy - App

 "Muslim Association Italy" app package  "haifzur.italy.dars"Privacy Policy


This Privacy Policy describes how your personal information is collected, used, and shared when you use this app - package name:"haifzur.italy.dars" (the app).

Here we also describe other DISCLOSERS for using this app.

WE DO NOT COLLECT ANY OF YOUR PERSONAL INFORMATION,
we can collect only certain information by following ways :

- Google Play Console - When you download an app from play store google collects the app behavior, app's crash report, and uninstall report. We get this report by google play console so that we update our app with the most relevant helpful manner. Unless this, we do not use your any information for another manner.
    -  Cookies - We do not collect any information about your device or your information by using cookies. For more information about cookies, and how to disable cookies, visit http://www.allaboutcookies.org.
    - Log files  - We only collect by google play console about crashes of the app with log files.
    - Device Service - we use your device service part, only for the built-in  Arabic Keyboard.
    - Device Messaging Service - we do not use your device messaging Service.
    - Additionally, when you submit a blood donation form, we will collect your inputted name, addresses and phone number only.  We refer to this information as - request Information by Google SpreadSheet Database. Here you save your Data.
- You Have to use your Google Drive When you want to Save Ayah Online. This Process Make a spreadsheet in your google Drive, and Save the data in that SpreadSheet. If you will remove the app and install again, you will find your data Again. Inshallah.

HOW DO WE USE YOUR PERSONAL INFORMATION?

We do not collect your any personal information.

We use the Device Information that we collect by Google play console to help us screen for potential risk and fraud, and more generally to improve and optimize our App (for example, by generating analytics about how our customers request and interact with the App, and to assess the success of our app's update).


DO NOT TRACK
Please note that we do not alter our App data collection and use practices when we see a Do Not Track signal from your browser.

YOUR RIGHTS
If you are a European resident, you have the right to access personal information we hold about you and to ask that your personal information be corrected, updated, or deleted. If you would like to exercise this right, please contact us through the contact information below.

Additionally, if you are a European resident we note that we are processing your information in order to fulfill contracts we might have with you (for example if you make an order through the app), or otherwise to pursue our legitimate business interests listed above.  Additionally, please note that your information will be transferred outside of Europe, including to Canada and the United States.

DATA RETENTION
When you place a request through the app, we will maintain your Order Information for our records unless and until you ask us to delete this information.

APP PERMISSIONS :

In this app no special permission required accept :
 
   <uses-permission android:name="android.permission.WRITE_EXTERNAL_STORAGE" />
    <uses-permission android:name="android.permission.READ_EXTERNAL_STORAGE" />
   

Before you continue, you are asked to give the app those above permissions. IF YOU ARE NOT READY TO GIVE THIS APP THOSE ABOVE PERMISSIONS, WELL, SO, YOU MAY UNINSTALL THE APP FROM YOUR DEVICE.

MINORS
The App is not intended for individuals under the age of 10.

CHANGES
We may update this privacy policy from time to time in order to reflect, for example, changes to our practices or for other operational, legal or regulatory reasons.

CONTACT US
For more information about our privacy practices, if you have questions, or if you would like to make a complaint, please contact us by e-mail at noorhossain888@gmail.com or by mail using the details provided below:

Phone: +88-01879115953.
E-mail: noorhossainappupload@gmail.com
E-mail : noorhossain888@gmail.com

প্রশ্ন: ৪৫৯ : মহামারীর দোয়া।

 বিভিন্ন প্রতিরোধক ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি দূরারোগ্য ব্যধি কিংবা মহামারী থেকে একমাত্র আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়াটাই সর্বোত্তম পন্থা। 

এমন পরিস্থিতিতে সব সময় এ দোয়াটি পড়ার অভ্যাস করা সমীচীন, যা রাসুল (সা) শিখিয়ে দিয়েছেন:

اَللَّهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَ الْجُنُوْنِ وَ الْجُذَامِ وَمِنْ سَىِّءِ الْاَسْقَامِ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাসি ওয়াল জুনুন 
ওয়াল ঝুজাম ওয়া মিন সায়্যিল আসক্বাম।’ 
-সূনানে আবু দাউদ, সূনানে তিরমিজি

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনার কাছে আমি শ্বেত রোগ থেকে আশ্রয় চাই। মাতাল হয়ে যাওয়া থেকে আশ্রয় চাই। কুষ্ঠু রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে আশ্রয় চাই। আর দূরারোগ্য ব্যাধি (যেগুলোর নাম জানিনা) থেকে আপনার আশ্রয় চাই।’

তিরমিজিতে এসেছে, আরও একটি দোয়া পড়তে বলেছেন রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামঃ

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ مُنْكَرَاتِ الأَخْلاَقِ وَالأَعْمَالِ وَالأَهْوَاءِ وَ الْاَدْوَاءِ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন মুনকারাতিল আখলাক্বি ওয়াল আ’মালি ওয়াল আহওয়ায়ি, ওয়াল আদওয়ায়ি।’

অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি তোমার কাছে খারাপ (নষ্ট-বাজে) চরিত্র, অন্যায় কাজ ও কুপ্রবৃত্তির অনিষ্টতা এবং বাজে অসুস্থতা ও নতুন সৃষ্ট রোগ বালাই থেকে আশ্রয় চাই।’ _সূনানে তিরমিজি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

প্রশ্ন : ৪৫৮ : মৃত সন্তানের জানাজা ।

মায়ের গর্ভ থেকে মৃত প্রসব হওয়া সন্তানকে গোসল ও কাফন দিতে হবে কি?

প্রশ্ন

মায়ের গর্ভ থেকে মৃত প্রসব হওয়া সন্তানকে গোসল ও কাফন দিতে হবে কি?

উত্তর

بسم الله الرحمن الرحيم

মৃত প্রসব হওয়া সন্তানকে গোসল দিবে এবং কাফন দিবে এবং কবরস্থ করবে। তবে জানাযা পড়তে হবে না।

وإن لم يستهل غسل فى المختار وادرج فى خرقه، ودفن ولم يصل عليه (نور الايضاح، كتاب الصلاة، باب صلاة الجنازة-138، الفتاوى الهندية، كتاب الصلاة، الباب الحادى والعشرون فى صلاة الجنازة، الفصل الثانى فى الغسل-1/159، هداية-1/181)

والله اعلم بالصواب
উত্তর লিখনে

লুৎফুর রহমান ফরায়েজী 


==============================


নবজাতক জন্ম নেবার পরপরই যদি মারা যায় তাহলে তার জানাযা পড়তে হবে?

প্রশ্ন

নবজতাক জীবিত জন্ম নেবার পরপরই যদি মারা যায়, তাহলে তার জানাযা পড়তে হবে কি?

উত্তর

بسم الله الرحمن الرحيم

হ্যাঁ, তার জানাযা পড়তে হবে। জীবিত মানুষ মারা গেলে যে হুকুম, জন্ম নেবার পর মারা গেলে তারও একই হুকুম। তার নামও রাখতে হবে।

عَنْ جَابِرٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: الطِّفْلُ لاَ يُصَلَّى عَلَيْهِ، وَلاَ يَرِثُ، وَلاَ يُورَثُ حَتَّى يَسْتَهِلَّ

হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, শিশুর উপর জানাযা পড়া হবে না, তার থেকে কেউ মিরাছ পাবে না এবং তাকেও মিরাছ দেয়া হবে না। তবে যদি জন্মের পর কাঁদে তথা জীবিত জন্ম নেয়।(তাহলে তার জানাযা পড়তে হবে এবং মিরাছ পাবে) [সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং-১০৩২]

عَنْ إِبْرَاهِيمَ، قَالَ: «لَا يُوَرَّثُ الْمَوْلُودُ حَتَّى يَسْتَهِلَّ، وَلَا يُصَلَّى عَلَيْهِ حَتَّى يَسْتَهِلَّ، فَإِذَا اسْتَهَلَّ، صُلِّيَ عَلَيْهِ وَوُرِّثَ،

ইবরাহীম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, না কাঁদলে জন্ম নেয়া নবজাতক মিরাছ পাবে না। এবং তার জানাযাও পড়া হবে না যদি না কাদে। তবে যদি কাদে তাহলে তার জানাযা পড়া হবে এবং মিরাছ পাবে। [সুনানে দারেমী, হাদীস নং-৩১৭৪]

من استهل بعد الولادة سمى، وغسل وصلى عليه (الفتاوى الهندية، الباب الحادى والعشرون فى صلاة الجنازة، الفصل الثانى فى الغسل-1/159)

والله اعلم بالصواب
উত্তর লিখনে
লুৎফুর রহমান ফরায়েজী


=================================


মৃত জন্ম নেয়া শিশুর নাম রাখতে হবে?

প্রশ্ন

মৃত জন্ম নেয়া শিশুর নাম রাখতে হবে?

উত্তর

بسم الله الرحمن الرحيم

বিশুদ্ধ বক্তব্য অনুপাতে তার নাম রাখতে হবে।

غسل وسمى عند الثانى، وهو الأصح، فيفتى به على خلاف ظاهر الرواية، ووجهه ان تسميته تقتضى حشره الخ (رد المحتار، كتاب الصلاة، باب صلاة الجنازة-3/131)

والله اعلم بالصواب
উত্তর লিখনে
লুৎফুর রহমান ফরায়েজী


=============================


মায়ের গর্ভ থেকেই মৃত প্রসব হওয়া নবজাতকের জানাযা পড়তে হবে কি?

প্রশ্ন

আসসালামু আলাইকুম।

আপনাদের ওয়েব সাইটের মাধ্যমে আল্লাহর রহমাতে আমাদের অনেক উপকার হচ্ছে। আল্লাহ আপনাদের উত্তম প্রতিদান দান করুন।

মুফতী সাহেবের কাছে আমার প্রশ্ন হল, যদি কোন শিশু সন্তান মায়ের পেট থেকেই মৃত জন্ম নেয়, তাহলে তার জানাযা পড়তে হবে কি?

উত্তর

وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

না, জানাযা পড়তে হবে না। জানাযা ছাড়াই দাফন করতে হবে।

عَنْ جَابِرٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: الطِّفْلُ لاَ يُصَلَّى عَلَيْهِ، وَلاَ يَرِثُ، وَلاَ يُورَثُ حَتَّى يَسْتَهِلَّ

হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, শিশুর উপর জানাযা পড়া হবে না, তার থেকে কেউ মিরাছ পাবে না এবং তাকেও মিরাছ দেয়া হবে না। তবে যদি জন্মের পর কাঁদে তথা জীবিত জন্ম নেয়।(তাহলে তার জানাযা পড়তে হবে এবং মিরাছ পাবে) [সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং-১০৩২]

عَنْ إِبْرَاهِيمَ، قَالَ: «لَا يُوَرَّثُ الْمَوْلُودُ حَتَّى يَسْتَهِلَّ، وَلَا يُصَلَّى عَلَيْهِ حَتَّى يَسْتَهِلَّ، فَإِذَا اسْتَهَلَّ، صُلِّيَ عَلَيْهِ وَوُرِّثَ،

ইবরাহীম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, না কাঁদলে জন্ম নেয়া নবজাতক মিরাছ পাবে না। এবং তার জানাযাও পড়া হবে না যদি না কাদে। তবে যদি কাদে তাহলে তার জানাযা পড়া হবে এবং মিরাছ পাবে। [সুনানে দারেমী, হাদীস নং-৩১৭৪]

وإن لم يستهل غسل فى المختار وادرج فى خرقه، ودفن ولم يصل عليه (نور الايضاح، كتاب الصلاة، باب صلاة الجنازة-138، الفتاوى الهندية، كتاب الصلاة، الباب الحادى والعشرون فى صلاة الجنازة، الفصل الثانى فى الغسل-1/159، هداية-1/181)

والله اعلم بالصواب
উত্তর লিখনে
লুৎফুর রহমান ফরায়েজী











Featured Post

প্রশ্নোত্তর পর্বসমূহ

আস সালামু আলাইকুম । আপনারা তাফহীমুল কুরআন এ্যাপের মাধ্যমে যে প্রশ্নগুলো করেছেন এখানে সেগুলোর উত্তর তালিকা আকারে দেওয়া হয়েছে।  বিগত দিনের ...