বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
ইসলামী জীবন বিধান, কুরআন, হাদীস, ইতিহাস, ফিকাহ, আধুনিক ইসলামী যুগ জিজ্ঞাসা ইত্যাদি সংক্রান্ত আপনার যে কোন প্রশ্ন নিচের কমেন্ট বক্সে লিখে পাবলিশ বাটনে ক্লিক করুন। এরপর দেখুন রিপ্লাই অপশন এনাবল হয়েছে। এবার রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে আপনার প্রশ্নের উত্তরটি দিন। এভাবে অন্য কোন প্রশ্নের কমেন্টেও আপনার জানা থাকলে উত্তর রিপ্লাই করুন। কমেন্টে প্রশ্ন লিখুন এবং রিপ্লাইতে উত্তর লিখুন। যে প্রশ্নের উত্তর জানা নেই, অথচ আপনার উত্তর জানা প্রয়োজন, সেই প্রশ্নটি শুধু কমেন্ট করে রেখে দিন । হয়ত অন্য কোন ভাইয়ের সেই প্রশ্নের উত্তর সংগ্রহে আছে, তিনি রিপ্লাই করে উত্তর দিবেন ইনশাআল্লাহ।
.
মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা, জীবন সমস্যার সমাধানে ইসলামী জ্ঞানের এক বিশাল এবং পরিপূর্ণ ভান্ডার যেন এখানে গড়ে উঠে ইনশাআল্লাহ, এবং আল্লাহ আমাদের সবাইকে যেন এতে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেন ইনশাআল্লাহ । লোকজন যেন ইসলামী প্রশ্ন জিজ্ঞেস করার জন্য এবং ইসলামী প্রশ্নোত্তর তালাশ করার জন্য - সর্বপ্রথম এই পেজটিকে একটি নির্ভরযোগ্য পেইজ হিসেবে গ্রহণ করে ইনশাআল্লাহ, এবং মহান আল্লাহর নিকট আকুল প্রার্থনা, যেন কিয়ামত পর্যন্ত মানুষের জীবন সমস্যার সমাধানে এই সাইটটিকে মহান আল্লাহ কবুল করে নেন। আমীন।
”দ্বীন ক্বায়েম বলতে কি বুঝায় ? দ্বীন ক্বায়েম ও ইসলামী আন্দোলনের সম্পর্ক কি ?
ReplyDeleteদ্বীন কায়েম মানে হল মানুষের জীবনের প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে দ্বীন তথা ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা।এর জন্য প্রাণান্তকর চেষ্টা করাকেই বলা হয় জিহাদ বা ইসলামি আন্দোলন।
Deleteপ্রশ্নের শিরোনাম:----”রামাযানের এতেকাফের বিষয়ঃ”---পুর্নাঙ্গ প্রশ্ন:---রামাযানে কোন এক ঘটনা ক্রমে বসা হয়নি ৷ সেই দিনে এশার পরে বসা হয়েছে এটা কি এতেকাফ হবে ৷
Deleteআসসালামু আলাইকুম আমার প্রশ্ন ছিল একটা সেটা হলো মনে করেন আমাদের মহল্লায় একটা টুর্ণামেন্ট ছাড়ল সেখানে ১৬টি দল আসল প্রত্যেক দল ২০০ টাকা করে এন্টি ফি দিল এবং সবাই টুর্ণামেন্টে অংশগ্রহণ করে তারপর যে দল বিজয়ী হয় তাদের ১০ হাজার এবং যারা রানার্স আপ তাদের ৫০০০ তাহলে এটা কি জুয়া হবে নাকি পুরষ্কার হিসেবে গন্য হবে??
Deleteগোসলের ফরজ কয়টি ? ফরজ গোসলের নিয়ত করা কি ফরজ ?
ReplyDeleteগোসলের ফরজ ৩ টি।যথা:১/কুলি করা, ২/নাকে পানি দেয়া, ৩/সমস্ত শরীর ধৌত করা।
Deleteনা,গোসলে নিয়ত করা ফরজ নয়.
Deleteআপনি যেটা লিখসেন এই সব গোসুলের আগে করলে ভালো এই গুলা গুসুলের ফরজ.
Deleteআসসালামু আলাইকুম, আমার ৩ টি সন্তান। বড় মেয়ের নাম রেখেছি আমাতুল্লাহ হাসান আনিশা। দ্বিতীয় মেয়ের নাম রেখেছি আমাতুল্লাহ হাসান আয়েশা আর ছোট ছেলের নাম রেখেছি আব্দুল তাওয়াব শোয়াইব। এখন এই নামগুলো রাখা কি ঠিক হয়েছে। আর দয়া করে এই নামগুলোর অর্থ যানাবেন।
Deleteঅজুর সময় মাথা মাসেহ করার বিধান কি এবং এটা কতটুকু জরু?
ReplyDeleteঅযুতে মাথা মাসেহ করা ফরয।আল কুরানে এটা সুস্পষ্টভাবে বলা আছে তাই।তবে পরিমাণ নিয়ে ইমামদের মাঝে মতভেদ আছে।হানাফী মাযহাব মতে কমপক্ষে চারভাগের একভাগ মাসেহ করা ফরয।তবে পুরোটা মাসেহ করাই উত্তম।
Deleteটিভি দেখা সম্পর্কে মতামত কি?
ReplyDeleteএটা তো স্পষ্ট। হারাম কিছুই না থাকলে জায়েয। যেমন- বেপর্দা মহিলা পাঠিকা না হলে আপনি খবর দেখতে পারেন।কিন্তু এরকম কোন চ্যানেল নাই বলে টিভি দেখা আসলে জায়েয নাই।আপনি খবর জানতে হলে fm রেডিও আছে,পত্রিকা আছে।
Deleteবর্তমানের নির্বাচন ব্যবস্থা ইসলাম প্রতিষ্ঠায় কতটুকু যুক্তিযু? এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ দ্বারা কুরআনে বর্ণিত জিহাদের হক্ব কতটুকু আদায় হবে?
ReplyDeleteইসলাম প্রতিষ্ঠা করার যেকোনো চেষ্টাই জিহাদ।যুক্তিযুক্ত কিনা সেটা আপনার উপর নির্ভর করছে।যারা জনগণের সার্বভৌমত্ব অস্বীকার এবং আল্লাহর সার্বভৌমত্বের ঘোষণা দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে ইসলাম প্রতিষ্ঠার পথ সহজ করতে চায় তারা অবশ্যই জিহাদের হক আদায় করে।আর তারা তো শুধু নির্বাচনের দিকে চেয়ে থাকে না।তাদের একটা শরীয়ত ও বিজ্ঞানসম্মত কর্মসূচি আছে।সে অনুযায়ীই তারা ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চায়।নির্বাচন যখন আসে শুধুমাত্র তখনই এর জন্য কাজ করে তাও ইসলাম প্রতিষ্ঠার পথ সহজ করার জন্য।তারা তো সম্মিলিতভাবে একটা বাস্তবসম্মত পন্থায় কাজ করে।কেউ যদি আন্তরিকভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য কামনা পোষণ করে আর আশপাশের লোকদের বোঝায় আমার মতে সেও জিহাদের ফরজ আদায় করেছে।আপনি তাকে বলতে পারেননা সে জিহাদের ফরজ আদায় করেনি। আপনি বলতে পারেন সে পুরোপুরি বাস্তবসম্মত উপায়ে জিহাদ করেনি।আপনি তার কাছে আপনার পদ্ধতি তোলে ধরতে পারেন।তার কাছে আপনার পদ্ধতি গ্রহণযোগ্য মনে হলে সে তা মানবে।আর না মানলে আপনি তাকে বা তার পদ্ধতিকে ভ্রষ্ট,ইসলামবিরোধী ইত্যাদি বলার শরয়ী অধিকার রাখেননা।বড়জোর তাকে বা তার পদ্ধতিকে আপনি ভুল বলতে পারেন।
DeleteExcellent
Deleteশিরোনাম: নেতৃত্ব প্রশ্ন-বিস্তারিত: \n ইসলামী দলে কোন ব্যক্তির নিজের জন্য নেতৃত্ব চেয়ে নেওয়া কি জায়েজ? তাহলে নেতৃত্ব নির্বাচন পদ্ধতি কি? জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন লাভের জন্য কিভাবে প্রার্থী বাছাই করতে হবে?
ReplyDeleteপ্রশ্নের শিরোনাম:-----”একাধিক ইসলামী দল”---পুর্নাঙ্গ প্রশ্ন:------ দ্বীন প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনে একাধিক ইসলামী দল গঠন করা যাবে কি? যদি গঠন করা যায় তবে এই দলগুলোর ঐক্য কি জরুরী? যদি জরুরী হয় তবে কেন জরুরী? আর এই দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ভিত্তি কি হবে?
ReplyDeleteআঃ রশিদ ----21.11.2018 ইং তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: একাধিক ইসলামী দলপ্রশ্ন-বিস্তারিত:
দ্বীন প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনে একাধিক ইসলামী দল গঠন করা যাবে কি? যদি গঠন করা যায় তবে এই দলগুলোর ঐক্য কি জরুরী? যদি জরুরী হয় তবে কেন জরুরী? আর এই দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ভিত্তি কি হবে?
উত্তর দেখুন / উত্তর দিন
আপনাকে প্রথমে সঠিক দল খুঁজতে হবে।কারণ সংঘবদ্ধ হয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠার কাজ করা ফরজ। খুঁজ না করেই দল গঠন করা জায়েয নেই। খুঁজাখুঁজি করেও কোন দল না পেলে নিজে দল গঠন করবেন।নিজে বানান বা অন্য সংগঠনে যোগ এই মানসিকতা থাকতে হবে যে এর চেয়ে ভাল দল পেলে সেটাতে যোগ দেব।অবশ্যই ইসলামি দলগুলোর মধ্যে ঐক্য জরুরী। মতপার্থক্য আছে বলেই ভিন্ন দল হয়েছে। থাকাটাই স্বাভাবিক। মতপার্থক্য নিয়েই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সাহাবাদের মধ্যেও মতপার্থক্য ছিল,গ্রুপিং ছিল। কিন্তু ইসলামের প্রশ্নে তারা ঐক্যবদ্ধ ছিলেন। আমাদেরকেও ইসলাম ভার্সেস কুফরের লড়াইয়ে ইসলামকেই ঐক্যের ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। যারা কালেমার স্বীকৃতি দিবে,কুরান সুন্নাহকে শরীয়তের উৎস হিসেবে গ্রহণ করবে তাদের সাথে হাজারো মতপার্থক্য থাকলেও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।কিন্তু জামায়াতে ইসলামী বাদে অন্যান্য দলগুলোর নৈতিক দুর্বলতার কারণে সেটা সম্ভব হতে অনেক সময় লাগবে। বিস্তারিত জানতে গোলাম আযমের 'ইসলামী ঐক্য : ইসলামী আন্দোলন'বইটি পড়ুন।
DeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteমিলন সরদার----27.11.2018 ইং তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: দ্বীন প্রতিষ্ঠার ধারা---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
দ্বীন প্রতিষ্ঠার ধারা বলতে কী বুঝায়? মদ হারাম হওয়ার ঘটনার আলোকে পর্যালোচনা করুন।
sabber----27.11.2018 ইং তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: sabber---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
quren kno najil holo
উত্তর দেখুন / উত্তর দিন
সুলতান আহমদ----28.11.2018 ইং তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: ব্যাকগ্রাউন্ড কালার---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
তাফসীর পড়ার সময় কালো গ্রাউন্ডে কালো লেখা পড়তে অসুবিধা হচ্ছে। এটা কি দ্রুত চেইঞ্জ করবেন?
উত্তর ঃঃ এখন তো ভাই সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, এবং ফেস বুক ফন্ট। কালো ব্যাকগ্রাউন্ড, বিষয়টা বুঝলামনা
This comment has been removed by the author.
ReplyDeleteআমি°এফ.জে তাহসান মাহবুব
Deleteশিবচর,মাদারীপু
সুলতানাা পারভীন নামে এক বোন
সিরাত অর্থ কি জানতে চেয়েছেনঃ তাই উত্তর লিখলাম
সিরাত এর আভিধানিক অর্থঃ
' সিরাত' এর এক অর্থ রাস্তা; আরেক অর্থ হচ্ছে জীবনী
ঃপরিভাষায় ঃ
সিরাত বোঝানো হয়েছে, মহানবী সাল্লাল্লাহু অালাইহি ওয়াসাল্লামের সার্বিক জীবন চরিত্রকে।
হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু অালাইহি ওয়াসাল্লামের বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থগুলোর নামের সঙ্গে এই সিরাত শব্দটি সম্পৃক্ত দেখা যায়।
টিপু সুলতান----29.11.2018 ইং তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: ৪০ দিন ইবাদত কবুল হয় না---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
আমি শুনেছি নেশা জাতীয় দ্রব্য গ্রহন করলে সেই ব্যক্তির ৪০ দিন কোনো ইবাদত কবুল হয় না, দলিল সহ জানতে চাই
এগুলো ভুয়া কথা। এগুলোর কোন দলীল নাই।
Deleteআপনি আলিমের কাছে জানার জন্য যান এই গাধা দের কাছে কী জানবেন কে পেশাব করে পানি খরচ করে কিছু বোঝা যায়না তাহলে কে উত্তর দিবে
Deleteআফাসি----30.11.2018 ইং তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: মানহাজ বলতে ---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
মানহাজ বলতে কি বুঝায়
উত্তরঃঃ
দৃষ্টিভংগি, মূল্যমান, নীতি ইত্যাদি
মো:মহিউদ্দিন কিবিরিয়া ----30.11.2018 ইং তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: ২১সূরা আম্বিয়া : ৩০ এর ব্যাখা জানতে চাই। ---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
এক হিন্দু ভাই প্রশ্ন করেছিলেন যে উক্ত আয়াতে আল্লাহ বলেছেন "কাফেররা কি দেখে নাই যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর মুখ বন্ধ ছিল, অতঃপর আমি উভয়কে খুলে দিলাম এবং প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না? তাহলে মুসলমানরা কি দেখেছে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মুখ বন্ধ ছিল।
উত্তর ঃঃ
আসলে এক ভাষা থেকে আরেক ভাষায় শাব্দিক অনুবাদ এর জন্য এসব সমস্যার সৃষ্টি হয়। এখানে দেখা অর্থ ভেবে দেখা, চিন্তা করা।
21:আল-আম্বিয়া:30
أَوَلَمْ يَرَ الَّذِينَ كَفَرُوٓا أَنَّ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضَ كَانَتَا رَتْقًا فَفَتَقْنٰهُمَا ۖ وَجَعَلْنَا مِنَ الْمَآءِ كُلَّ شَىْءٍ حَىٍّ ۖ أَفَلَا يُؤْمِنُونَ
যারা (নবীর কথা মেনে নিতে) অস্বীকার করেছে তারা কি চিন্তা করে না যে, এসব আকাশ ও পৃথিবী এক সাথে মিশে ছিল, তারপর আমি তাদেরকে আলাদা করলাম২৮ এবং পানি থেকে সৃষ্টি করলাম প্রত্যেকটি প্রাণীকে।২৯ তারা কি (আমার এ সৃষ্টি ক্ষমতাকে) মানে না?
জুয়েল----09.12.2018 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: যামাত কি সঠিক ইসলামি দল---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
রাসুলের তরিকা মোতাবেক যামাত কি পরিচালিত
উত্তরঃঃ জ্বী আলহামদুলিল্লাহ। আপনি তাফহীমুল কুরআন এ্যাপ থেকে পুরো তাফহীমুল কুরআন পড়ুন। এই এ্যাপের ইসলামী সাহিত্য বিভাগ থেকে কার্যবিবরণী ও সংগঠন পদ্ধতি ডাউনলোড করে পড়ুন। তাহলেই ইনশআল্লাহ পরিস্কার ধারনা পাবেন।
জাহিদ হোসাইন----10.12.2018 ইং তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: ভুল করে সালাম ফিরিয়ে নামাজ করলে এর করনীয় বা সমাধান কি?---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
ফরজ নামাজে এক রাকাত কম পেলাম,ইমাম সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করলেন, আমিও ভুল করে তার সাথে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করলাম বা শুধু ডান দিকে সালাম ফেরানোর সাথে সাথেই মনে হল এক রাকাত কম হল, এই দুই অবস্থা হলে করনীয় কি?
উত্তর : উঠে দাড়িয়ে যথারীতি বাকী রাকাত শেষ করুন। কোন সমস্যা নেই।
মুশাররফ হুসেন ----10.12.2018 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: নামাজ না পড়লে ছেলেকে ব্যাত্রাঘাতের নিদ্দেশ কত নং আয়াত ---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
ছেলে নামাজ না পড়লে লাঠি পিটা করার আয়াত জানতে চাই?
উত্তরঃঃ
এটাতো ভাই কুরানের আয়াত নয়, এটা হাদিসে বর্ণিত হয়েছেঃ
حدثنا محمد بن عيسى، - يعني ابن الطباع - حدثنا إبراهيم بن سعد، عن عبد الملك بن الربيع بن سبرة، عن أبيه، عن جده، قال قال النبي صلى الله عليه وسلم " مروا الصبي بالصلاة إذا بلغ سبع سنين وإذا بلغ عشر سنين فاضربوه عليها " .
‘আবদুল মালিক ইবনু রাবী‘ ইবনু সাবুরাহ্ থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও তার দাদার থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ শিশুর বয়স সাত হলেই তাকে সলাত আদায়ের নির্দেশ দিবে এবং তার বয়স দশ হয়ে গেলে (সলাত আদায় করতে না চাইলে) এজন্য তাকে প্রহার করবে।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৯৪
হাদিসের মান: হাসান সহিহ
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
নাম মোঃ জেবল হক জিয়া ----09.12.2018 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: আল্লাহ্ একজন কোরআন একটা ---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
ইসলাম এতো ভাগ কেনো যারা ভাগ করে এরা কারা ?
উত্তরঃঃ প্রথম কথা হলো রাসুল সাঃ এর সময় ছিল আল জামায়া। তানার ওফাতের পর বর্তমানে আলজামায়াত পরিবেশের আলোকে সম্ভব হচ্ছেনা। তাই আল্লাহর জমীনে আল্লাহর দ্বীন প্রচেষ্টা করার জন্য দলগত প্রচেষ্টা দোষনীয় নয়, যদিও ভিন্ন ভিন্ন দল হয়, এবং একে অপরকে সহযোগিতা করে।
কিন্তু "ফিরকা" হবে তখন যদি কেউ বলে "আমরাই একমাত্র সঠিক পথে আছি, বাকীরা সব বাতিল, যদি সঠিক পথ পেতে চাও সব বাদি দিয়ে অবশ্যই আমাদের দলে শামিল হতে হবে। নইলে তুমি বাতিল" এ ধরণের উগ্র মনোভাব যারা প্রচার করে তারাই ইসলামে ভাগ সৃষ্টি করে। তারাই ফিরকা।
বাচ্চু মিয়----09.12.2018 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: মুনাফিক---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
আল কুরআন অনুযায়ী মুনাফিক কাকে বলা হয়?
উত্তর ঃঃ আল কুরআন অনুযায়ী মুনাফিক তাকে বলা হয়, যারা নামাজ রোযা হজ্ব যাকাত পালন করে, কিন্তু বাতিলের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সময় যখন জিহাদের ডাক আসে তখন ঘরে বসে থাকে। এছাড়াও নামাজ রোজা করা সত্ত্বেও বাতিলের সাথে সু সসম্পর্ক রেখে মুসলমানদের ক্ষতি করে।
( ৯ নং সুরা তওবার পুরো তাফসীর পড়ুন)
মিলন ----08.12.2018 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: কুরআন অধ্যয়ন ---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
কুরআন অধ্যয়নের নিয়ম সবিস্তারে চাই
উত্তর ঃঃ নিয়ম হচ্ছে, যেই সুরাটির তাফসীর পড়তে চাচ্ছেন সেই সুরাটির ভূমিকা প্রথমে পড়ে নেবেন। এরপর প্রথমে পুরো সুরাটির অনুবাদ পড়ে ফেলবেন। হৃদয়ংগম করার চেস্টা করবেন আসলে এই সুরাটিতে কী বলা হয়েছে। এরপর ধীরে ধীরে প্রথম থেকে টিকা সহকারে পড়বেন। এবং এর মাঝে মাঝে ভুমিকার দিকেও দৃষ্টি দিবেন। এভাবে পড়লে একটি সুরা সম্পর্কে আপনি সম্যক অবগত হয়ে যাবেন, ইনশাআল্লাহ।
মোঃ জেবল হক জিয়া----10.12.2018 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: প্রবাসী ---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
যারা স্ত্রী সন্তান রেখে প্রবাসে থাকা ইসলামিক মতাবেক জায়েয নাজায়েয?
উত্তরঃঃ স্ত্রীর সম্মতি থাকলে অসুবিধা নাই।
মোঃ জেবল হক জিয়া----10.12.2018 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: স্বামী স্ত্রী বিষয়ে ---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
ইসলামে বলা হয়েছে স্ত্রীর সাথে কথা না বল্লে এবং তার কাছ থেকে তিন মাস দুরে থাকলে কি তালাক হয়ে যায় বলে আমি শুনে লাম।
উত্তরঃঃ স্ত্রীর সম্মতি ও খুশির ভিত্তিতে বিদেশে থাকা জায়েজ। তবে একই ছাদের নীচে বসবাস করলে কমপক্ষে চল্লিশ দিনের মধ্যে অন্ততঃ একবার স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে হবে। অন্যথায়, কোন কোন ইমামের মতে তালাক্ব হয়ে যাবে, কোন কোন ইমামের মতে স্ত্রী কাজীর নিকট তালাক প্রাপ্তির জন্য মামলা করতে পারবে এবং কাজী শুনানী শেষে ইচ্ছে করলে উভয়ের মধ্যে তালাক সংঘটিত করে দিয়ে পারবেন।
দুঃখিত চারমাসের অবকাশ কালের কথা বলা আছে কুরআনে। আপনি ভুল বলছেন।
Deletesabber----27.11.2018 ইং তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: সাব্বের
প্রশ্নঃ কুরআন কেন নাজিল হলো?
উত্তরঃঃ প্রথমত মানুষকে আলোর পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য। এছাড়াও কুরানের বহু বহু আয়াতে এ সম্পর্কে বহু আয়াত রয়েছে।
এখানে একটি আয়াত উল্লেখ করছিঃ
2:আল-বাক্বারাহ:185
شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِىٓ أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْءَانُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنٰتٍ مِّنَ الْهُدٰى وَالْفُرْقَانِ ۚ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ ۖ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلٰى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ۗ يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُوا الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُوا اللَّهَ عَلٰى مَا هَدٰىكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ
রমযানের মাস, এ মাসেই কুরআন নাযিল করা হয়েছে, যা মানবজাতির জন্য পুরোপুরি হিদায়াত এবং এমন দ্ব্যর্থহীন শিক্ষা সম্বলিত, যা সত্য-সঠিক পথ দেখায় এবং হক ও বাতিলের পার্থক্য সুস্পষ্ট করে দেয়। কাজেই এখন থেকে যে ব্যক্তি এ মাসের সাক্ষাত পাবে তার জন্য এই সম্পূর্ণ মাসটিতে রোযা রাখা অপরিহার্য এবং যে ব্যক্তি রোগগ্রস্ত হয় বা সফরে থাকে, সে যেন অন্য দিনগুলোয় রোযার সংখ্যা পূর্ণ করে।১৮৬ আল্লাহ তোমাদের সাথে নরম নীতি অবলম্বন করতে চান, কঠোর নীতি অবলম্বন করতে চান না। তাই তোমাদেরকে এই পদ্ধতি জানানো হচ্ছে, যাতে তোমরা রোযার সংখ্যা পূর্ণ করতে পারো এবং আল্লাহ তোমাদের যে হিদায়াত দান করেছেন সেজন্য যেন তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করতে ও তার স্বীকৃতি দিতে এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারো।১৮৭
Ji ha
ReplyDeleteআমার নাম মোঃ জাহাঙ্গীর আলম স্বপন----11.01.2019 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: আমার প্রশ্ন হলো আমার স্ত্রীরির সাথে আমি প্রায় ১০মাস কথা বলিনি এই বেপারে ইসলাম কি বলে---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
ইসলাম ধর্ম মোতাবেক জবাব দিলে ভালো হয়
উত্তর দেখুন / উত্তর দিন
আমি আমার স্ত্রীরির সাথে জগরা করে কথা বলছি না প্রায় দশ মাস এইবেপএই আমার প্রশ্ন ইসলামিক ভাবে জবাব দিলে ভালো হয়
Deleteভাই,এটা করা যাবেনা কারণ হাদীসে স্পষ্ট উল্লেখআছে যে এক মুসলমান অপর মুসলমানের সহিত তিনদিনের বেশি সময় কথা বন্ধ রাখতে পারবে না,আর সেখানে তো নিজের । তাই সব রাগ ঝেড়ে ফেলে তার সহিত কথা বলুন। আর ইসলামে রাগ করাতো হারাম।আশাকরি বুঝতে পেরেছে।
Deleteআলা আমিন ----15.01.2019 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: কিতাব বিষয়ক---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
এই এ্যাপলিকেশনে যে অনুবাদটা আছে এটার প্রিন্ট পাওয়া যায় কি?
আল জিহাদ ফিল ইসলাম এর ভাল অনুবাদ কোনটা?ধন্যবাদ
উত্তর দেখুন / উত্তর দিন
আল কোরআনের বাংলা অনুবাদের সাথে সাথে শব্দের বাংলা অর্থও থাকলে বাংলা বুঝার ক্ষেত্রে খুবই সহায়ক হতো। এমন একটা এপ কি তৈরি করা যায় না?
ReplyDeleteউত্তরঃ জ্বী আলহামদুলিল্লাহ, এই এ্যাপের মধ্যেই কুরআনঅধ্যয়ন বিভাগে যে কোন আয়াতের উপর ক্লিক করলেই শব্দার্থ পাবেন।
Deleteপ্রশ্নঃ পারা এবং রুকুর চিহ্ন কি এড করা যায় না? আপনি হয়ত বলবেন 'পারাভিত্তিক সূচী' নামে একটা অপশন তো আছে।হ্যা, তা ঠিক।কিন্তু আমি বলছি মূল কুরানে আয়াতের মধ্যেই পারা এবং রুকুর চিহ্ন এড করলে ভাল হয়।এপটা তৈরি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আল্লাহ আপনাকে উত্তম জাযা দান করুন এই দুয়া করি।
ReplyDeleteজামালুদ্দীন----01.02.2019 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: মুসার মায়েৱ নাম---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
মুসা নবীৱ মায়েৱ নাম কি?
উত্তর দেখুন / উত্তর দিন
প্রশ্নের শিরোনাম:----”কুরআন ”---পুর্নাঙ্গ প্রশ্ন:---কুরআন তেলাওয়াত, অর্থসহ পড়া ও অধ্যয়ন করা এর প্রত্যেকটির সংগা কি?
ReplyDeleteপ্রত্যক নারী যে তার স্বামীর পাজর হাড় থেকে সৃষ্টি এটার দলিল কোন যায়গায় আছে, জানালে উপকৃত হবো.....!!
ReplyDeleteফজরের (ফরজ সালাতে) প্রথম রাকাতে ন্যুনতম কয়টি আয়াত তিসাওয়াত করতে হবে?
ReplyDelete৩টি।
Deleteআহলে হাদীস কি আমিজানতে চাই
ReplyDeleteযারা কুরআন হাদীসের উপর আমল করে তাদেরকেই আহলে হাদীস বলা হয়।
Deleteআহলে হাসীস হলো হাদীসের পরিবার।
Deleteযারাই রাসুল সাঃ এর সুন্নাতকে কোন প্রকার বিদাতের সাথে সংমিশ্রন করেনা তারাই আহলে হাদীস।
প্রশ্নোত্তরের এই নিয়ম বোধগম্য নয় । প্রখ্যাত আলেমদের দ্বারা পরিচালিত হলে ভালো হতো ।
ReplyDeleteপ্রশ্নের শিরোনাম:----”রোজা না রাখতে পারা”---পুর্নাঙ্গ প্রশ্ন:---অসুস্থতার কারনে রোজা না রাখতে পারার বিধান কি?
ReplyDeleteযে কয়টা রোজা না রাখতে পারবে, সে রোজাগুলো সুস্থ হয়ে রাখবে। আর যদি সুস্থ না-ই হয় তাহলে প্রতি রোজার জন্য দুইজন মিসকিনকে খানা খাওয়াবে বা সমমুল্য প্রদান করবে।
Deleteযে কয়টা রোজা না রাখতে পারবে, সে রোজাগুলো সুস্থ হয়ে রাখবে। আর যদি সুস্থ না-ই হয় তাহলে প্রতি রোজার জন্য দুইজন মিসকিনকে খানা খাওয়াবে বা সমমুল্য প্রদান করবে।
ReplyDeleteসাদিক----26.06.2019 তারিখে প্রশ্ন করেছেন
ReplyDeleteশিরোনাম: ফতোয়া---প্রশ্ন-বিস্তারিত:
আমি অবিবাহিত এবং অসামাজিক কার্যক্রম হতে সব সময় বিরত থাকার চেষ্টা করি আলহামদুলিল্লাহ। আমার প্রশ্ন হচ্ছে গোসল ফরজ হলে কি সাথে সাথেই করতে হবে? মানে দেখা গেল রাতের বেলা কিংবা কখনও দিনের বেলা ঘুমানোর পর আমার গোসল ফরজ হয়েছে আমি বুঝতে পেরেছি।কিন্তু খুব সকালে উঠে কিংবা ফজরের সময় গোসল করতে গেলে হয়ত ফ্যামিলির মেমবার জন অন্যকিছু মনে করতে পারে।এমতা অবস্থায় কোন কারনে আমি যদি দেরী করে ঘুম থেকে উঠি কিংবা গোসল করি তাহলে কি অনেক বড় গুনাহ হবে? কিংবা গোসল ফরজ অবস্থায় আমি কি অন্য কোন বই (কোরআন এবং হাদিস বা ধর্মীয় বই ছাড়া) পড়া কিংবা খাওয়া দাওয়া করতে পারবো? কিংবা বাসার বাহিরে স্বল্প সময়ের জন্য কোন প্রয়োজনীয় বস্তু সামগ্রী কিনে আনার জন্য যেতে পারবো? এতে কি আমার কোন গুনাহ হবে??
আমার উত্তর কই
ReplyDeleteঅপচয় কী? অপচয় সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসের আলোকে বিস্তারিত জানতে চাই।
ReplyDeleteস্বশস্ত্র জিহাদ ফরজ হওয়ার জন্য কী কী শর্ত পূরণ হওয়া লাগে? বর্তমানে কি জিহাদ ফরজে আইন?
ReplyDeleteবালেগ হয়ে গেলে কি ১৪ বছর আর ৫০ বছরের ব্যাক্তির উপর একই বিধান থাকবে?
ReplyDeleteআমি যাকাতের ক্ষেত্রে বিধান জানতে চেয়েছি। ১৪ বছরের ছেলে যদি বালেগ হয় আর তার স্টুডেন্ট একাউন্টে নিসাব পরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি সম্পদ আছে। তাহলে কি তার উপর যাকাত ফরজ?
ReplyDeleteপ্রশ্নঃ আসসালামু আলাইকুম। আমি একজন সরকারি চাকরিজীবি। সরকারি চাকরিতে বেতনের একটা নির্দিষ্ট অংশ যেমন- মূল বেতনের সর্বনিম্ন ৫% (বাধ্যতামূলক) প্রভিডেন্ট ফান্ডে কেটে রাখা হয় এবং সর্বোচ্চ ২৫% পর্যন্ত নিজের ইচ্ছায় কাটা যায়।
ReplyDelete(যেমন- আমার মূল বেতন যদি ২০,০০০ টাকা হয়, তাহলে বাধ্যতামূলক সর্বনিম্ন ৫% =১,০০০ টাকা জিপিএফে কেটে রাখা হবে এবং সর্বোচ্চ ২৫% =৫,০০০ টাকা পর্যন্ত নিজের ইচ্ছায় কাটাতে পারবো।)
জিপিএফে বছরে ১৩ শতাংশ লভ্যাংশ/সুদ (পরিবর্তন যোগ্য- যাহা ইচ্ছা করলে সরকার পরিবর্তন করতে পারেন) প্রদান করে এবং জিপিএফে লভ্যাংশ/সুদ চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তে থাকে (অর্থাৎ এই বছরের লভ্যাংশ/সুদ পরবর্তী বছর মূলধন হিসেবে গন্য করে লভ্যাংশ/সুদ প্রদান করা হয়)।
আবেদনক্রমে উক্ত লভ্যাংশ/সুদ গ্রহণ না করার সুযোগও আছে। লভ্যাংশ/সুদ গ্রহণ না করালেও মূল বেতনের সর্বনিম্ন ৫% (বাধ্যতামূলক) জিপিএফে জমা রাখতেই হবে।
উল্লেখ্য যে, একজন কর্মচারীর অবসরগ্রহণের পর তার উক্ত কেটে রাখা সমুদয় টাকা এবং তার লভ্যাংশ/সুদ কর্মচারিকে পেনশনের সময় প্রদান করা হয়।
এখন আমার প্রশ্ন হলো, প্রভিডেন্ট ফান্ডের লভ্যাংশ/সুদের টাকা হালাল নাকি হারাম?
সরকার বাধ্যতামূলক মূল বেতন থেকে সর্বনিম্ন ৫% হারে টাকা কাটে নেয়ার পর এর উপরে যে লভ্যাংশ/সুদ প্রদান করে তা কি হালাল? যেখানে উক্ত লভ্যাংশ/সুদ গ্রহণ না করার সুযোগও আছে।
অনুগ্রহ করে দলিলসহ বিস্তারিত জানালে ভীষণ উপকৃত হবো।
কিভাবে এক জন দ্বীনদার নারী হওয়া যায়?
ReplyDeleteরোজা রাখার পরে সপ্ন দূষণ হলে রোজা কি থাকবে নাকি থাকবে না।
ReplyDeleteআসসালামু আলাইকুম,
ReplyDeleteলা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির অর্থ কি??
আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য, নেই তিনি একক,তার কোন শরীক নেই।রাজত্ব তারই,প্রশংসা কেবল তাঁর জন্যই। তিনি সকল বিষয়ে ক্ষমতাবান।
Deleteমহিলা ও পুরুষের নামাজের মধ্যে পার্থক্য আছে কি? থাকলে কোন হাদিসে?
ReplyDeleteবাংলায় কোরআন তরজমা কোনটা ভালো
ReplyDeleteআসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
ReplyDeleteআমি সিরাহ রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জীবনি বই টা কি এই আপনাদের এপে পওয়া যাবে আমি এটা কোথাও খুঁজে পাচ্ছি না যদি একটু বলতেন
জাজাকাল্লাহ খাইরান
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহ।
ReplyDeleteআমার একটা বিষয়ে জরুরি প্রশ্ন ছিলো,
: বাংলাদেশে এখন চীন জাপানের মতো ঝিনুকের মধ্যে মুক্তা চাষ করা হচ্ছে, মুক্তা চাষের পদ্ধতিটা হলো, ঝিনুকের দুটি খোলস থাকে, খোলসের ভিতরের দিকে প্রতিটা খোলসে দুটি করে পাতলা পর্দা থাকে, উপরের পর্দাটি সামান্য কেটে, ভিতরে বিভিন্ন নকশা করা বিশেষ পদার্থ ঢুকিয়ে দেয়া হয়।
এরপর ঝিনুক যেনো এ অপারেশনের জন্য ব্যাথায় জ্বরে আক্রান্ত না হয় সে জন্য বিশেষ ঔষধে ডুবিয়ে রাখা হয়। তবে কিছু ঝিনুক মারাও যায়। এরপর ঝিনুককে পুকুরে বা অ্যাকুরিয়ামে ছেরে দেয়া হয়। ঝিনুকের মধ্যে ঐ পদার্থটিই এক বছর পর অটোমেটিক মুক্তা হয়ে যায়। এরপর ঝিনুক কেটে মুক্তা বের করা হয়। ঝিনুককটি তখন মারা যায়।
এখন প্রশ্ন হলো: ঝিনুক ব্যাবহার করে এ পদ্ধতিতে মুক্তা চাষ করা কি জায়েজ?
যেহেতু ঝিনুক এর মাধ্যমে প্রথম দিকে কিছুটা কষ্ট পায় এবং পুকুরে যেরকম স্বাধীনতা পায় অ্যাকুরিয়ামে সেরকম পায়না?
তবে এরা চলা ফেরা খুব কম করে?
অ্যাকুরিয়ামেও তার খাবারের ব্যাবস্থা করা যায়।
এরপর আসে মুক্তা বাজার জাত করার বিষয়ে। চাষ করা মুক্তা পরিমানে অনেক হয়, যেটা পাইকারি ব্যাবসায়ি, বিদেশি বিভিন্ন এজেন্ট, এরপর বাংলাদেশে আড়ং কোম্পানিও এ মুক্তাগুলো ক্রয় করে।এরপর অনেকের হাত হয়ে শেষ পর্যন্ত খুচরা দোকানদারের মাধ্যমে প্রতিটা খুচরা ক্রেতার হাতে চলে যায়। ইসলামে একটা বিধান আছে সেটা হলো কসমেটিকস বা জুয়েলারি পন্য এমন মহিলার কাছে বিক্রি করা যাবেনা, যে মহিলা এটা পরে বে-পর্দা হয়ে ঘুরে বেড়াবে। এরকম কারো কাছে বিক্রি করলে সেটা সীমালঙ্ঘনের কাজে সহযোগীতা করা হবে।
দ্বিতীয় প্রশ্ন হলো:এই ছোট বড় এজেন্ট বা ব্যাবসায়ীদের মধ্যে অনেকেই অমুসলমান, কিছু মুসলমান ক্রেতা বিক্রিেতাও আছে। আবার এর বড় একটা অংশ বিদেশে যায়।
কিন্তু এরাতো ইসলামের কোনো বিধি বিধান মেনে ব্যাবসা পরিচালনা করে না। আর এই মুক্তাগুলো শুধু মুসলমান দোকানদারদের মধ্যে সাপ্লাই দেয়া অনেক কষ্টের ব্যাপার।এখন আমাদের কি এদের সাথে ব্যাবসা করা হালাল হবে? নাকি এদের সাথে ব্যাবসা করলে সীমালঙ্ঘনের কাজে সহযোগীতা করা হবে।
আর ব্যাবসা করা গেলে কোন পদ্ধতিতে করা উচিত?
এ ব্যাপারে দয়া করে বিস্তারিত জানতে চাই।
এই এপটার পরিচালনা ভুল ভাবে করা হচ্ছে
ReplyDeleteসকল কে বলছি আপনারা ভালো এপ্প বেবহার করুন . মুসলিম বাংলা . . এটা চালাবেন
ReplyDeleteচেয়ারে নামাজ পড়ার বিধান কী?
ReplyDeleteপৃথিবীতে কয়জন নবী এসেছে
ReplyDeleteকবরের আজাব কিভাবে দেওয়া হবে। আযাবের জন্য কি মৃত শরীরে প্রাণ দেওয়া হবে? যদি আজাব দেওয়ার জন্য প্রাণ দেয়া হয় তাহলে কয়বার মানুষ প্রান পাবে? কোরআন ও হাদিসের আলোকে যানতে চাই।
ReplyDelete