(লেবীয় পুস্তক ১১: ১৬-১৮
13“কতগুলো পাখীও আছে যেগুলো ঘৃণার জিনিস বলে তোমাদের ধরে নিতে হবে, আর সেইজন্য সেগুলো তোমাদের খাওয়া চলবে না। সেগুলো হল ঈগল, শকুন, কালো শকুন, 14-16চিল, সব রকমের শিকারী বাজ, সব রকমের কাক, উট পাখী, লক্ষ্মীপেঁচা, গাংচিল, সব রকমের বাজ পাখী, 17কালপেঁচা, হাড়গিলা, হুতুম পেঁচা, 18সাদা পেঁচা, মরু-পেঁচা, সিন্ধুবাজ, 19সারস, সব রকমের বক, হুপ্পু পাখী আর বাদুড়।
, দ্বিতীয় বিবরণ ১৪: ১৪-১৫-১৬,
9“পানিতে বাস করা প্রাণীদের মধ্যে যেগুলোর ডানা ও আঁশ আছে সেগুলো তোমাদের জন্য হালাল, 10কিন্তু যেগুলোর ডানা ও আঁশ নেই সেগুলো তোমাদের জন্য হারাম। তোমাদের পক্ষে সেগুলো নাপাক।
লেবীয় পুস্তক ৩: ১৭ এবং ৭: ২২-২৩)
16ইমাম এগুলো নিয়ে কোরবানী দেওয়া খাবার হিসাবে কোরবানগাহের উপর পুড়িয়ে ফেলবে। এটা আগুনে দেওয়া-কোরবানীর মধ্যে একটা, যার খোশবুতে মাবুদ খুশী হন। কোরবানী করা পশুর চর্বির সমস্তটাই মাবুদের। 17তোমরা যেখানেই বাস কর না কেন তোমরা কোন চর্বি বা রক্ত খাবে না। এটাই হবে বংশের পর বংশ ধরে তোমাদের জন্য একটা চিরস্থায়ী নিয়ম।”
22-23এর পর মাবুদ মূসাকে বনি-ইসরাইলদের বলতে বললেন, “তোমরা গরু, ছাগল বা ভেড়ার কোন চর্বি খাবে না। 24মরা পশুর কিংবা বুনো জন্তুর ছিঁড়ে ফেলা পশুর চর্বি তোমরা অন্য কাজে ব্যবহার করতে পারবে কিন্তু তা খেতে পারবে না।
13“কতগুলো পাখীও আছে যেগুলো ঘৃণার জিনিস বলে তোমাদের ধরে নিতে হবে, আর সেইজন্য সেগুলো তোমাদের খাওয়া চলবে না। সেগুলো হল ঈগল, শকুন, কালো শকুন, 14-16চিল, সব রকমের শিকারী বাজ, সব রকমের কাক, উট পাখী, লক্ষ্মীপেঁচা, গাংচিল, সব রকমের বাজ পাখী, 17কালপেঁচা, হাড়গিলা, হুতুম পেঁচা, 18সাদা পেঁচা, মরু-পেঁচা, সিন্ধুবাজ, 19সারস, সব রকমের বক, হুপ্পু পাখী আর বাদুড়।
, দ্বিতীয় বিবরণ ১৪: ১৪-১৫-১৬,
9“পানিতে বাস করা প্রাণীদের মধ্যে যেগুলোর ডানা ও আঁশ আছে সেগুলো তোমাদের জন্য হালাল, 10কিন্তু যেগুলোর ডানা ও আঁশ নেই সেগুলো তোমাদের জন্য হারাম। তোমাদের পক্ষে সেগুলো নাপাক।
11-18“যে
কোন পাক-পবিত্র পাখী তোমাদের জন্য হালাল; কিন্তু ঈগল, শকুন ও কালো শকুন,
শিকারী-বাজ এবং যে কোন রকমের চিল, যে কোন রকমের কাক, উটপাখী, লক্ষ্মীপেঁচা,
গাংচিল, যে কোন রকমের বাজ পাখী, কাল্পেঁচা, হুতুম পেঁচা, সাদা পেঁচা,
মরু-পেঁচা, সিন্দুবাজ, হাড়গিলা, সারস, যে কোন রকমের বক, হুপ্পু পাখী এবং
বাদুড় তোমাদের জন্য হারাম।
19“ঝাঁক বেঁধে উড়ে বেড়ায় এমন সব পোকা তোমাদের পক্ষে নাপাক। সেগুলো তোমাদের জন্য হারাম; 20কিন্তু যে সব প্রাণীর ডানা আছে এবং পাক-পবিত্র সেগুলো তোমাদের জন্য হালাল।
21“মরে
পড়ে থাকা যে কোন প্রাণী তোমাদের জন্য হারাম, কারণ তোমরা তোমাদের মাবুদের
উদ্দেশ্যে একটা পবিত্র জাতি। তোমাদের গ্রাম বা শহরে বাস করা অন্য জাতির কোন
লোককে তোমরা সেটা দিয়ে দিতে পারবে এবং সে তা খেতে পারবে, কিংবা তোমরা কোন
বিদেশীর কাছে সেটা বিক্রি করে দিতে পারবে।
লেবীয় পুস্তক ৩: ১৭ এবং ৭: ২২-২৩)
16ইমাম এগুলো নিয়ে কোরবানী দেওয়া খাবার হিসাবে কোরবানগাহের উপর পুড়িয়ে ফেলবে। এটা আগুনে দেওয়া-কোরবানীর মধ্যে একটা, যার খোশবুতে মাবুদ খুশী হন। কোরবানী করা পশুর চর্বির সমস্তটাই মাবুদের। 17তোমরা যেখানেই বাস কর না কেন তোমরা কোন চর্বি বা রক্ত খাবে না। এটাই হবে বংশের পর বংশ ধরে তোমাদের জন্য একটা চিরস্থায়ী নিয়ম।”
22-23এর পর মাবুদ মূসাকে বনি-ইসরাইলদের বলতে বললেন, “তোমরা গরু, ছাগল বা ভেড়ার কোন চর্বি খাবে না। 24মরা পশুর কিংবা বুনো জন্তুর ছিঁড়ে ফেলা পশুর চর্বি তোমরা অন্য কাজে ব্যবহার করতে পারবে কিন্তু তা খেতে পারবে না।